কথাবার্তা ১
পছন্দ নাও করতে পারেন।
অ : খুব দুঃখ পেয়েছি রে আমি!
স: কেন? দুঃখ পাবার কি আছে?
অ : আমি ভেবেছিলাম, সংসার করব!
স: এরকম ভেবেছিলি কেন? অবাক করলি তুই ! জঘণ্য!
অ: অমনি বলার কি আছে?! সংসার করতে চাইতে পারি না?
স: না পারিস না। তোকে অনেক দিন আগে চিনতাম তো তাই জানি এই অদ্ভূত
বাঁধাধরা সংসার করতে তুই চাইতেই পারিস না। এ সমস্তই তোর আরোপিত চাওয়া।
এ তোর নিজের চাওয়া নয়।
অ: আরে ! আমি নিজেই তো বলছি আমার চাওয়া ছিল এটা। তুই তার কি জানিস ছাই ?
স: ছিল না! ছিল না! তুই বুঝতেই পারিস নি কেমন করে এই সমাজ আর তার
সামাজিক ভাবনা, তোর ওপরে নিজের চাল চেলে গেছে। এ হে হে হে রে ....তুই বড় বুদ্ধিমতী
ছিলি ছোটবেলায়, এত বোকা হলি বড় হয়ে?
ছিলি ছোটবেলায়, এত বোকা হলি বড় হয়ে?
অ: এই বাজে বকবি না তো ! বুদ্ধি যেন তোর কত ..... তা কি ভাবা উচিত ছিল আমার ? সংসারী না
হয়ে কি হতাম ?
হয়ে কি হতাম ?
স: আরে তুই হবি যাযাবর! ভ্রমনকারী! শরীরে ও মনে। আজ একে ভালোবাসবি,
কাল তাকে , পরশু বলবি চললাম অন্য কোনো দেশে।
এখানে একটা বাড়ি হবে আবার পেরুর পাহাড়ে
আরেকটা। শরীর যখন দার্জিলিং এর চা বাগানে,
মন তখন ইজিপ্ট এর sphynx দেখছে। কাঁচা চা-পাতা
চিবিয়ে দেখেছিস কখনো?
এখানে একটা বাড়ি হবে আবার পেরুর পাহাড়ে
আরেকটা। শরীর যখন দার্জিলিং এর চা বাগানে,
মন তখন ইজিপ্ট এর sphynx দেখছে। কাঁচা চা-পাতা
চিবিয়ে দেখেছিস কখনো?
অ: চাপা! চাপা! নিজের সুপ্ত বাসনা সব আমার ঘাড়ে
চাপা! এগুলোআমার ইচ্ছে না তোর ইচ্ছে?
চাপা! এগুলোআমার ইচ্ছে না তোর ইচ্ছে?
স : অাহ্! বড় বোকা হয়ে গেছিস তুই। ছোটবেলায় বোঝা যায় নি কিন্তু। বেশ বুদ্ধিমতীই লাগতো তখন....
কথাবার্তা ২
ফোন তুলেই শুনি ওপাশে ব্যস্ত গলা!
শ : আমি এখন ম্যাসিভ ব্যস্ত বুঝলি?
শ : আমি এখন ম্যাসিভ ব্যস্ত বুঝলি?
বা: কি রকম কি রকম?
শ : এই তো! বকাবি আমাকে এখন ! বলছি ব্যস্ত!.
বা : বলবে না? থাক তাহলে! ফোন করলে তাই ভাবলাম ..
শ: আহা রাগিস কেন ? বলছি। সেই ছোটটিই রয়ে গেলি। বলছিলাম তোর কি প্রেম-টেম কিছু চলছে ?
বা : তুমিই তো বললে তুমি ম্যাসিভ ব্যস্ত! নাহ! আমার প্রেম-ফেম চলছে না।
শ: বুড়ি হয়ে গেলি মাইরি তুই ! আমি তো হাবুডুবু !
বা: প্রেমে হাবুডুবু? এই যে বললে ভীষণ ব্যস্ত !
বা: প্রেমে হাবুডুবু? এই যে বললে ভীষণ ব্যস্ত !
শ: আহ ! ব্যস্ত থাকলে লোকে নিঃশ্বাস নেবে না নাকি ?
বা : প্রেম করা আর নিঃশ্বাস নেওয়া এক হলো?
শ: সেকি রে! প্রেম না করলে নিঃশ্বাস নেবো কি করে?
বা: আচ্ছা বুঝলাম। তা নিঃশ্বাস নেওয়া ছাড়া আর কিসে ম্যাসিভ ব্যস্ত শুনি?
শ: ওওওও নিঃশ্বাস নেওয়াতে তুমি ইন্টারেস্টেড নও ? উফফ সাধে কি বলি বুড়ি হয়ে
গেছিস তুই! কি শুনতে চান উনি? আমার রিসার্চ কত দূর এগোলো! কতটা ডাটা-এন্ট্রি
হলো? কি কি বললো প্রফেসর ? উফফফ জঘন্য! ফোন রাখ ! ম্যাসিভ ব্যস্ত আমি !
নিঃশ্বাস নেবার (!!) আগেই ফোন কেটে গেলো।
কথাবার্তা ৩
"কিসে সুনায়ে মন কি বাতিয়া" ....
হ: কি রাগ বলো।
ম: ভৈরব ? না না ভৈরবী।
হ: ভেরি গুড ! এবার শোনো নি সা রে.... মা রে... পা মা রে... নি সা। বলো কি রাগ ....
ম: হম্মম্মম্মম্ম .....
হ : কালকেই তো শেখালাম। শিগগির বলো।
ম: ওরে বাবা! এসব আমি জানি না।
ওর। একটুও বোকামি নেই।
ম: ইসসসস মনে পড়ছে না।
হ: আচ্ছা ...আমি বন্দিশ গাইছি..... "মেঘা বরশন লাগি"
ম: উমমম। ... বর্ষার বন্দিশ। তাহলে দেশ :)
হ: উফ! দেশ এর ঠাট খামাজ, আর এটা কাফি ঠাট!
ম: জৌনপুরী?
হ: সব রাগ বলে দাও! আর কি! রাগটা কত কষ্ট করে গা আর ধা
বাদ দিয়ে বুদ্ধি বাড়ালো....
বাদ দিয়ে বুদ্ধি বাড়ালো....
ম: ওওওও বৃন্দাবনী সারঙ্গ!
হ: finally...finally!! এস আরেকটা রাগ শোনাই ..
ম: ওরে বাবা রে (চম্পট!)
................................................................................................
কথাবার্তা ৪
র: ট্যাক্সিটা এতো জোরে চলছে যে, কথা ঠিক করে শোনাই মুশকিল! তবু , আপাতত যেটা খুব বলা দরকার সেটা হলো, আমার বিয়ের ঠিক হয়ে গেছে। আমার হবু স্ত্রীকে তোমার কথা জানালে, তিনি কি
তোমাকে মেনে নিতে পারবেন?
তোমাকে মেনে নিতে পারবেন?
বা : আমার কথা হবু স্ত্রীকে বলতে হবে কেন? এসব কথা আসছে কেন? আমাকে মেনে নিতে হবে
কেন?
কেন?
র: না, তোমাকে আমি ভালোবাসিনা বলেছি বলে বলছো তো? সে কথা ঠিকই! কারণ, আমি
কাওকেই ভালোবাসিনা কিন্তু, এ কথা কি করে অস্বীকার করি যে তুমি আমার মনের জগতের অনেকটা অধিকার করে রেখেছো। খুব শ্রদ্ধা করি তোমাকে। অগাধ বিশ্বাস তোমার ওপর। সেটা আমার হবু স্ত্রী পছন্দ নাও করতে পারেন।
বা: এটা তো নতুন কথা শুনছি! সত্যি বলতে কি, এই ভালোবাসা নয়, কিন্তু মনের জগতের অনেকখানি
অধিকার; ব্যাপারটা বুঝছিও না ! এরকম অদ্ভুত ভ্রান্তি সৃষ্টিকারী কথা বলার দরকার কি হবু স্ত্রীকে?
আমার কাছেই কোনো মাথা মুন্ডু নেই যার সেই কথাগুলো, অন্য কারোর জানার দরকার কি?
আমার কাছেই কোনো মাথা মুন্ডু নেই যার সেই কথাগুলো, অন্য কারোর জানার দরকার কি?
র: তা বললে তো হয় না। আমি কোনো নতুন সম্পর্কের গোড়াতেই মিথ্যে বলতে চাই না।
তোমাকে নিয়ে আমি দিনের অনেকটা সময় ভাবি ...
বা: মিথ্যেটা কি? সত্যিটাই বা কি? যে কোনো কারোর সম্পর্কে অনেক ভাবা যায়!
ধরা যাক, কেও রাত দিন উম্বারতো ইকোকে নিয়ে ভাবছে। উম্বারতো তার মনের জগতের অনেকখানি
দখল করে আছেন। তিনি মারা যেতে পারেন ভেবে কেও দিন রাত উদাস থাকতে পারে। খুবই শ্রদ্ধা তাঁর
প্রতি। তাহলে কি বিয়ের প্রথম রাতে তার নিজের বৌকে সেটা বলে নেওয়া দরকার? র: তুমি ঠিক বুঝছো না ব্যাপারটা। বা : আমি কেন, কেওই বুঝতে পারবে বলে মনে হয় না। এতে কি কোনো ভালোবাসার গল্প আছে? র: না। কিন্তু তুমি আমার মনের অনেক খানি ...... বা : আবার সেই এক কথা! ল্যাজামুড়ো এক করা কথাবার্তা সব! এমতাবস্থায়, উম্বারতো আর এই
মহিলা, দুজনের কথাই স্ত্রীকে জানানো বা না জানানো দিয়ে কারোর কিছু এসে যাবে না। নামছি এবার। এখানেই কাজ আছে আমার।
দখল করে আছেন। তিনি মারা যেতে পারেন ভেবে কেও দিন রাত উদাস থাকতে পারে। খুবই শ্রদ্ধা তাঁর
প্রতি। তাহলে কি বিয়ের প্রথম রাতে তার নিজের বৌকে সেটা বলে নেওয়া দরকার? র: তুমি ঠিক বুঝছো না ব্যাপারটা। বা : আমি কেন, কেওই বুঝতে পারবে বলে মনে হয় না। এতে কি কোনো ভালোবাসার গল্প আছে? র: না। কিন্তু তুমি আমার মনের অনেক খানি ...... বা : আবার সেই এক কথা! ল্যাজামুড়ো এক করা কথাবার্তা সব! এমতাবস্থায়, উম্বারতো আর এই
মহিলা, দুজনের কথাই স্ত্রীকে জানানো বা না জানানো দিয়ে কারোর কিছু এসে যাবে না। নামছি এবার। এখানেই কাজ আছে আমার।
...................................................................................................................................
কথাবার্তা ৫
জ : একটা কথা সেদিন থেকে তোকে বলবো ভাবছি।
ল: বল না।
জ: ওই যে সেদিন তোর ex boyfriend এর ব্যবহার যা দেখলাম ....
ল: হ্যাঁ খুব অদ্ভুত রকম বাজে ব্যবহার করলো রে। স্তম্ভিত হয়ে গেলাম প্রায়। Sorry!
জ : বাবা! খুব জোর বেঁচেছিস ওর সাথে জড়িয়ে পড়িস নি।
ল : হুমমম ..
জ : কিছু মনে করিস না...
ল: না না মনে করার কি আছে?
জ : না না .. আমি একটা অন্য কথা বলছি এই বিষয়ে সেটা শুনে কিছু মনে করিস না।
ল: বল না।
জ: আমি ভাবতাম আমিই বোধহয় ভালো choice করতে পারিনি! কিন্তু তোর choice তো দেখলাম
সুবহান আল্লা !! হা হা হা ....নিজের প্রতি আস্থা ফিরে এলো।
.......................................................................................................................
কথাবার্তা ৬
মেসেজ এর টুং টাং শব্দে ম ফোন খুলে দেখে, দ এর মেসেজ। দ !! এতদিন পর ? অবাক হয় ম!
তার সঙ্গে নিজের ওপর একটু বিরক্তও হয়। দ্যাখে নিজেই মেসেজ করেছিল গত বছরের জন্মদিনে
দ কে, ভুলেও গেছে দিব্যি!
দ : কেমন আছো দীপান্বিতা?
ম : ওরে বাবা! আমাকে আবার দীপান্বিতা কবে থেকে ডাকতে শুরু করলে!
দ : না কিছু বলেই তো ডাকার আর অভ্যেস নেই। তাই ভাবলাম যে নাম লেখা আছে সেই নামেই ডাকি।
ম: আচ্ছা। তা বেশ ! আমি ভালোই আছি, তুমি কেমন ?
দ : আমি ও ভালোই। দেশে ফেরত এসেছি এক বছর হলো।
ম: তাই? বাহ্ বাহ্!
দ : হ্যাঁ। সেক্টর ৬২ তে আছি। HCL এ। তোমার অফিস কোথায়?
ম: উমমম ওই কাছাকাছিই। INdusind office এ কাজ করি আমি।
দ : ওহ সে তো জাস্ট দুটো বিল্ডিং পরেই ! কত দিন আছো ওখানে।
ম : দু বছর হলো।
দ : দেখা করবে আমার সাথে?
ম : দেখা করলে তোমার অসুবিধে হবে না?
দ : দেখা করে পৃথিবীকে জানালে অসুবিধে হবে।
ম: পুরো পৃথিবীকে যদি নাও জানাই, লুকিয়ে দেখা করবো কেন এটা আমার বোঝার বাইরে যে!
দ : আমার স্ত্রী পছন্দ করবে না।
ম: যা উনি পছন্দ করবেন না আর যে কাজটা তুমি যুক্তি দিয়ে ব্যাখ্যা করতে পারবে না,
সেটা করা কেন?
সেটা করা কেন?
দ : আরে এতো জ্ঞান দাও না তুমি! আমার কথা হলো, ওর জানবার দরকার কি?
ম: এটা না জানিয়ে করা যায় বুঝি? দরকার না থাকলে অসুবিধে নেই। কিন্তু জানতে পারার ভয়ে
অস্থির হলে, গর্হিত কাজ করছি মনে হয়! তাছাড়া জানতে পারার পরিস্থিতি এলেই তুমি যা
ভয়ানক হয়ে যাও, তাতে আমারও ভয় লাগে বৈকি! আগেরবারের চেঁচামেচি ভুলতে পারিনি তো ...
দ : ঠিকঠাক সাবধানতা নিলেই ...
ম: অতো সাবধানতা নিতে হবে কেন?
অস্থির হলে, গর্হিত কাজ করছি মনে হয়! তাছাড়া জানতে পারার পরিস্থিতি এলেই তুমি যা
ভয়ানক হয়ে যাও, তাতে আমারও ভয় লাগে বৈকি! আগেরবারের চেঁচামেচি ভুলতে পারিনি তো ...
দ : ঠিকঠাক সাবধানতা নিলেই ...
ম: অতো সাবধানতা নিতে হবে কেন?
দ : তুমি আমার কথা বুঝছো না আর আমিও তোমার কথা বুঝছি না। আসলে আমাদের স্ট্যান্ড আলাদা।
ম : ঠিক বলেছো। এখন' আমাদের স্ট্যান্ড আলাদা।
দ : Anyway, দেখা করবে কি না বল'?
ম: না। আমি এতরকম শর্ত-সাপেক্ষে দেখা করবো না। I dont think its worth it.
দ : আমিও দেখা করবো না।
ম: হা হা হা ! তুমি খুব মজার লোক তো! দেখা করাটা যৌথ ব্যাপার, একজন না করলে অন্যজন
এমনিতেও করতে পারে না বলেই জানতাম।
অন্য দিকের চ্যাট উইন্ডো এমন বন্ধ হলো, দরজা বন্ধের ধড়াম আওয়াজ পর্যন্ত পাওয়া গেল!
........................................................................
কথাবার্তা ৭
খ: কি যে করো না তুমি! বিরক্ত লাগে সত্যি!
র: কেন? আমি কি করলাম আবার?
খ: কাল আমরা যে গেছিলাম ওই centre এ, ফেরার সময়
মনে করিয়েছিলে আমার চার্জারটা ফেরৎ আনতে?
দেয়ালে লাগানো ছিল যে!
মনে করিয়েছিলে আমার চার্জারটা ফেরৎ আনতে?
দেয়ালে লাগানো ছিল যে!
র: এহ হে! খুব ভুল হয়েছে দেখছি আমার। জিভ কাটছি!
খ: হ্যাঁ, হয়েছেই তো! এখন আমাকে আবার একদিন যেতে হবে
ওটা নিয়ে আসতে।
ওটা নিয়ে আসতে।
র: আহা রে ! আমার জন্যে এতো কষ্ট! শুধু আমার জন্যে ...
খ: তাইই তো। হেসো না, হেসো না! তুমি মনে রাখলেই আর এতো কিছু করতে হতো না।
র: নাহ ! আমি দিন দিন খুবই ভুলো হয়ে যাচ্ছি সত্যি!
খ: হ্যাঁ, বয়েস হচ্ছে তো!
র: আমরা একই বয়েসী কিন্তু।
খ: না না! আমি ৯ মাসের ছোট বাবা ! আমার বয়েস বাড়িয়ে দিলে তো আর হবে না! তুমি চল্লিশ
পেরিয়ে গেলে বলে কি সব্বাই চল্লিশ পেরিয়ে গেলো?
পেরিয়ে গেলে বলে কি সব্বাই চল্লিশ পেরিয়ে গেলো?
র: ও তাই তো! ৯ মাসের ছোট বলে কথা! আচ্ছা যাই হোক নিজগুণে ক্ষমা করে দিও প্লিজ! আর
এরকম ভুল হবে না।
এরকম ভুল হবে না।
খ: ক্ষমা তো করেই দিয়েছি! আমি খুবই উদার!
র: ভাগ্যিস!! বুকের ওপর থেকে পাহাড় নেমে গেলো যেন !
..................................................................................................
কথাবার্তা ৮
চ: এইয়ো তুম ক্যা করতা? কিধার কিধার যাতা ?
ছ: আরে হম তো অফিস যাতা! অউর কিধার ?
চ: নেহি নেহি, মত্ সোচো হম কুছ নেহি দেখতা ! দূর ভেজা তো বাচ গায়া ! হামারা নজর হ্যায় !
ও অমিত তুমহারা ফটো লাইক কিউ করতা?
ও অমিত তুমহারা ফটো লাইক কিউ করতা?
ছ: আরে কি জ্বালাতন! আমি তো লাইক করিনি। ও করেছে। ওকে জিজ্ঞাসা কর!
চ: বাত ভি করতা ! অনেক অনেক! উঁহুঁ বাবা!
মেরা sixth sense কুছ আউর বাতাতা! হঠাৎ কাহা সে
আয়া ? হমকো পসন্দ নেহি আতা। বেশী বন্ধুত্ব করতে
হবে না।
মেরা sixth sense কুছ আউর বাতাতা! হঠাৎ কাহা সে
আয়া ? হমকো পসন্দ নেহি আতা। বেশী বন্ধুত্ব করতে
হবে না।
ছ:তোর ভালো লাগে না বলে আমি বন্ধুত্ব করবো না ?
চ: অফ কোর্স! আমার কথা সবসময় সত্যি হয়!
মোটেই করিস না। এ ভালো নয়। বড় হয়নি।
খোঁজ খবর নিচ্ছে তোর, বোঝার চেষ্টা করছে।
পরে অন্য কারোর কাছে খোঁজ নেবে। নিজের
judgement এর ওপর ভরসা নেই।
মোটেই করিস না। এ ভালো নয়। বড় হয়নি।
খোঁজ খবর নিচ্ছে তোর, বোঝার চেষ্টা করছে।
পরে অন্য কারোর কাছে খোঁজ নেবে। নিজের
judgement এর ওপর ভরসা নেই।
ছ: এতো বুঝে গেলি কি করে?
চ: ওই যে! Observation! আর sixth sense! তোর দুটোই নেই।
ছ: কে জানে বাবা! ডিম আগে না মুরগী!
চ: বিশ্বাস করছিস না তো? তুচ্ছ ভেবে এ-সব কথা করছে যারা হেলা/
আস্তে আস্তে জানতে পারবে, বুঝবে তখন ঠেলা ।
x